শরৎচন্দ্র আর রবীন্দ্রনাথের পাগলামী:
তানভীর মেহেদী
======================================
শরৎচন্দ্রের পাগলামী ঃ-
![]() |
শরৎচন্দ্র বাবু |
দেবদাস লিখার পরে শরৎচন্দ্র মনে মনে বলেছিলেন এমন একটি ফালতু উপন্যাস আমি কি করে লিখলাম। তখন তিনি ভেবেছিলেন বার্মা থেকে মশার কামর খেয়ে ফিরে তার মাথা খারাপ হয়ে গেছে, এটি তারই প্রতিফলন। এই ভেবে তিনি মনে মনে ভাবলেন যে তিনি আর এই বইটি প্রকাশ করবেন না। তিনি এই উপন্যাসের পান্ডুলীপিটি লকারে তালা মেরে রেখে দিয়েছিলেন। পরবর্তিতে কিভাবে কিভাবে এটি প্রকাশিত হয়েছিল সেটা জানা নাই, কিন্তু প্রকাশ হবার পরে এটি বেশ সারা ফেলেছিল সারা দুণিয়াতে। অনেক প্রেমিক নিজেদের প্রেমের ব্যর্থতা ঢাকতে দেবদাস ধর্ম গ্রহন করেছিলেন।আর আমাদের বাংলাদেশ থেকে শুরু করে ভারত দুই দেশেই নানা ভাবে নানা সময়ে এটির চলচিএায়িত হয়েছে। তবে সবচাইতে বেশি ভাল লেগেছে সন্জয় লীলা বানসালীর টি, যেখানে শাহরুক, ঐশ্বরিয়া আর মাধুরিকে প্রধান চরিত্রে দেখা গেছে।
রবীন্দ্রনাথের পাগলামী ঃ-
![]() |
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর |
১৯১১ সালের দিকে যখন বঙ্গভঙ্গ আন্দোলন তীব্র থেকে তীব্রতম হল, তখন মুসলমানরা তাদের নিজেদের জন্য একটি দেশে প্রতিষ্টা করার জন্য মড়িয়া হয়ে উঠেছিল। কিন্তু তার উল্টা দিকে হাটেছিলেন এক লোক।
ভারি আলখাল্লা পরা, দাড়ী ওয়ালা, ভিরিক্কি এক লোক বেড়িয়ে এসেছিলেন জোড়াসাকোর ঠাকুর বাড়ি থেকে, তিনি হলেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। তিনি বলেছিলেন, না না না, হবে না, দেশ ভাগের কোন প্রশ্নই উঠে না। সবার হাতে ধরিয়ে দিয়েছিলেন রাখি, হিন্দু মুসলমান নিজেদের বিভেদ ভুলে একে অপরকে তখন রাখি পরাতে ব্যস্ত। রাখি ১৯৪৭ সাল পর্যন্ত দুই বাংলাকে ধরে রাখতে পেরেছিল। তবে তিনি শুধু রাখি প্রচলন করেই শান্ত ধাকেন নাই, তিনি এর অনেক আগেই লিকে ফেলেছিলেন "আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালবাসি"। যেটি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশ নামক রাষ্টের জন্মের পর জাতীয় সংগীত হিসেবে গ্রহন করা হয়েছিল।তবে তার রাখির জোড় যে বেশিদিন ছিল তা বলতে পারব না। তবে দেশ ভাগ কিন্তু হয়েছিল, তবে রাখি বন্ধনের চল টা কিন্তু উঠে যায় নাই। এখন মুলত সেটি হিন্দু ধর্মরে একটি বিষয়ে দাড়িয়ে গেছে।
*************************************************************
বিঃদ্র :- পাগলামীর ব্যপারটা শরত বাবুর জন্য ঠিক আছে, তবে রবীন্দ্রনাথের কাজটি মোটেও পাগলামী ছিল না।
ভারি আলখাল্লা পরা, দাড়ী ওয়ালা, ভিরিক্কি এক লোক বেড়িয়ে এসেছিলেন জোড়াসাকোর ঠাকুর বাড়ি থেকে, তিনি হলেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। তিনি বলেছিলেন, না না না, হবে না, দেশ ভাগের কোন প্রশ্নই উঠে না। সবার হাতে ধরিয়ে দিয়েছিলেন রাখি, হিন্দু মুসলমান নিজেদের বিভেদ ভুলে একে অপরকে তখন রাখি পরাতে ব্যস্ত। রাখি ১৯৪৭ সাল পর্যন্ত দুই বাংলাকে ধরে রাখতে পেরেছিল। তবে তিনি শুধু রাখি প্রচলন করেই শান্ত ধাকেন নাই, তিনি এর অনেক আগেই লিকে ফেলেছিলেন "আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালবাসি"। যেটি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশ নামক রাষ্টের জন্মের পর জাতীয় সংগীত হিসেবে গ্রহন করা হয়েছিল।তবে তার রাখির জোড় যে বেশিদিন ছিল তা বলতে পারব না। তবে দেশ ভাগ কিন্তু হয়েছিল, তবে রাখি বন্ধনের চল টা কিন্তু উঠে যায় নাই। এখন মুলত সেটি হিন্দু ধর্মরে একটি বিষয়ে দাড়িয়ে গেছে।
*************************************************************
বিঃদ্র :- পাগলামীর ব্যপারটা শরত বাবুর জন্য ঠিক আছে, তবে রবীন্দ্রনাথের কাজটি মোটেও পাগলামী ছিল না।
0 মন্তব্যসমূহ
ধন্যবাদ আমাদের সাথে যোগাযোগ করার জন্য